উবাদাহ্ ইবনুস্ সামিত (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, একদা নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)–কে ঘিরে একদল সহাবী বসেছিলেন। এমতাবস্থায় তিনি তাদেরকে উদ্দেশ্য করে বললেন, আমার হাতে এ কথার বাই’আত গ্রহণ কর যে, আল্লাহ্‌র সাথে কাউকে শারীক করবে না, চুরি করবে না, ব্যভিচার (যিনা) করবে না, নিজেদের সন্তানাদি (অভাবের দরুন) হত্যা করবে না। কারো প্রতি (যিনার) মিথ্যা অপবাদ দিবে না। শারী’আতসম্মত কোন বিষয়ে অবাধ্য হবে না। তোমাদের মধ্যে যারা এ সকল অঙ্গীকার পূর্ণ করতে পারবে, তাদের জন্য আল্লাহ্‌র কাছে পুরষ্কার রয়েছে। অপরদিকে যে লোক (শির্ক ব্যতীত) অন্য কোন অপরাধ করবে এবং এজন্যে দুনিয়ায় শাস্তি পেয়ে যাবে তাহলে এ শাস্তি তার গুনাহ মাফ হবার কাফফারাহ্ হয়ে যাবে। আর যদি কোন গুনাহের কাজ করে, অথচ আল্লাহ্ তা ঢেকে রাখেন (বা ধরা না পড়ে), এজন্যে দুনিয়ায় এর কোন বিচার না হয়ে থাকে, তাহলে এ কাজ আল্লাহ্‌র মর্যির উপর নির্ভর করবে। তিনি ইচ্ছা করলে আখিরাতে তাকে ক্ষমা করে দিতে পারেন অথবা শাস্তিও দিতে পারেন। বর্ণনাকারী (‘উবাদাহ্) বলেন, আমরা এ সকল শর্তানুযায়ী নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)–এর হাতে বায়’আত করলাম। [১

Suleman Miah দ্বারা

সম্পর্কিত পোস্ট

bn_BD