Suleman Miah

50 পোস্ট
আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ

আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি আমাদের ন্যায় সলাত আদায় করে, আমাদের ক্বা’বাকে কিবলাহ হিসেবে গ্রহণ করে, আমাদের যাবাহকৃত পশুর গোশত খায়, সে এমন মুসলিম যার জন্য (জান-মাল, ইজ্জাত-সম্ভ্রম রক্ষায়) আল্লাহ ও রসূলের ওয়া’দা রয়েছে। তোমরা আল্লাহর অঙ্গীকার ভঙ্গ করো না। [১]
আরও বিস্তারিত!
ইবনু ‘উমার (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ

ইবনু ‘উমার (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ আল্লাহর পক্ষ হতে আমাকে হুকুম দেয়া হয়েছে যতক্ষণ পর্যন্ত লোকেরা এ কথা স্বীকার করে সাক্ষ্য না দিবে যে, আল্লাহ ছাড়া প্রকৃত কোন মা’বূদ নেই, আর মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আল্লাহর প্রেরিত রসূল এবং সলাত আদায় করবে ও যাকাত আদায় করবে– ততক্ষণ পর্যন্ত তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার। যখন তারা এরূপ কাজ করবে আমার পক্ষ হতে তাদের জান ও মাল নিরাপদ থাকবে। কিন্তু ইসলামের বিধান অনুযায়ী কেউ যদি কোন দন্ড পাওয়ার উপযোগী কোন অপরাধ করে, তবে সে দন্ড তার উপর কার্যকর হবে। তারপর তার অদৃশ্য বিষয়ের (অন্তর সম্পর্কে) হিসাব ও বিচার আল্লাহর উপর…
আরও বিস্তারিত!
ইবনু ‘উমার (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ

ইবনু ‘উমার (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ পাঁচটি স্তম্ভের উপর ইসলামের ভিত্তি স্থাপিত। এ সাক্ষ্য দেয়া যে, আল্লাহ্‌ ছাড়া প্রকৃতপক্ষে কোন ইলাহ নেই ও মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাঁর বান্দা ও রসূল, সলাত ক্বায়িম করা, যাকাত আদায় করা, হাজ্জ পালন করা এবং রমাযান মাসের সিয়াম পালন করা। [
আরও বিস্তারিত!
আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ

আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ

আবূ হুরায়রাহ (রাঃ) হতেও সামান্য শাব্দিক পরিবর্তনে হাদীসটি বর্ণিত রয়েছে। তা হচ্ছে- যখন উলঙ্গ কাঙ্গাল এবং মূক ও বধিরগণকে অর্থাৎ অযোগ্য লোকদেরকে দেশের রাজা বা শাসক হতে দেখবে। সে পাঁচটি বিষয় ক্বিয়ামাতের আলামাতের অন্তর্গত, যা আল্লাহ ছাড়া আর কেউ জানে না। তারপর তিনি প্রমাণ হিসেবে কুরআনের এ আয়াতটি তিলাওয়াত করলেনঃ (আরবী)অর্থাৎ “আল্লাহ্‌ ক্বিয়ামাত সম্পর্কে ভাল জানেন কবে তা সংঘটিত হবে? কিভাবে হবে? বৃষ্টি তিনিই বর্ষিয়ে থাকেন” – (সূরাহ্ লুক্বমান ৩১:৩৪)। [১]
আরও বিস্তারিত!
রমজান নিয়ে আহমাদুল্লাহর স্ট্যাটাস

রমজান নিয়ে আহমাদুল্লাহর স্ট্যাটাস

আলোচিত ইসলামিক বক্তা ও আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান শায়খ আহমাদুল্লাহ রমজান নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে স্ট্যাটাস দিয়েছেন। শনিবার (০১ মার্চ) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে রামজান নিয়ে একটি পোস্ট দেন তিনি। ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, নতুন চাঁদের রোশনিতে শুরু হলো ইবাদতের বসন্তকাল। পাপের অন্ধকার মুছে পুণ্যের আলোয় জীবন ভরিয়ে তোলার আরও একটি সুযোগ এলো আমাদের সামনে। আহলান, সাহলান শাহরু রমাদান। তিনি আরও লেখেন, এ মাসের যাবতীয় কল্যাণ-বৃষ্টিতে সিক্ত হোক আমাদের শুষ্ক উঠোন- এই পবিত্র ক্ষণে মহান রবের কাছে সেই প্রার্থনা করি। ফেসবুক পোস্টের কমেন্টে তিনি লেখেন, হে আল্লাহ, এই চাঁদকে আমাদের জন্য কল্যাণ, ঈমান, নিরাপত্তা ও ইসলামের সাথে উদিত করুন। (হে চাঁদ)…
আরও বিস্তারিত!
ইসলামের আলো

ইসলামের আলো

ইসলাম মানুষের বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ জীবনে সৌন্দর্যচর্চা এবং সর্বাবস্থায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ওপর অটল থাকার ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করে। অপরিচ্ছন্ন জীবনযাপনে অভ্যস্ত ব্যক্তির জীবনধারণের অনাকাঙ্ক্ষিত এ অসুন্দর অভ্যাসকে কেউই সৌন্দর্য বা রুচিবোধ বলবে না। সবাই এ রকম লোকদের ভর্ৎসনা করবে, ঘৃণা করবে, উপেক্ষা করবে। তাওবা অভ্যন্তরীণ সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে আর পবিত্রতা ব্যক্তির বাহ্যিক সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে, মানুষকে দেহমনে পরিশুদ্ধ ও পরিচ্ছন্ন করে সর্বোপরি ব্যক্তিকে আল্লাহর পরম প্রিয় করে তোলে। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তওবাকারীকে ভালোবাসেন এবং যারা পবিত্র থাকেন তাহাদেরও ভালোবাসেন।’ (সুরা বাকারা: ২২২)। হাদিস শরিফে এসেছে, ‘আল্লাহ সুন্দর। তিনি সৌন্দর্য পছন্দ করেন।’ (মুসলিম: ৯১)। মানুষের আচার-ব্যবহার, চালচলনে, কথাবার্তায় সৌন্দর্য…
আরও বিস্তারিত!
সকালে যে আমল করলে সারাদিন ভালো কাটবে

সকালে যে আমল করলে সারাদিন ভালো কাটবে

সকাল-সন্ধ্যার কিছু আমল ও জিকির আছে। যেগুলো করলে সারাদিন বা সারারাত নিরাপদে রাখেন আল্লাহ। কল্যাণকর ও বরকতময় করেন পুরো সময়। আমলগুলো জেনে রাখা উত্তম। পাঠকদের জন্য সেই আমলগুলো সংক্ষেপে উল্লেখ করা হলো- আবু হুরায়রা (রা.) নবী (সা.) থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি সকাল বেলা বলতেন- اللَّهُمَّ بِكَ أَصْبَحْنَا، وَبِكَ أَمْسَيْنَا، وَبِكَ نَحْيَا، وَبِكَ نَمُوتُ وَإِلَيْكَ النُّشُورُ. উচ্চারণ : আল্লা-হুম্মা বিকা আসবাহ্‌না ওয়াবিকা আমসাইনা ওয়াবিকা নাহ্‌ইয়া, ওয়াবিকা নামূতু ওয়া ইলাইকান নুশূর। অর্থ : হে আল্লাহ! আপনার অনুগ্রহে আমরা সকালে উপনীত হয়েছি। আপনার অনুগ্রহে আমরা বিকালে উপনীত হয়েছি। আপনার দ্বারা আমরা বেঁচে থাকি। আপনার দ্বারা আমরা মৃত্যুবরণ করি। আপনার কাছেই আমাদের প্রত্যাবর্তন।…
আরও বিস্তারিত!
আরাফার রোজা কয়টি?

আরাফার রোজা কয়টি?

ধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশে জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা গেছে। ফলে ঈদের তারিখ ঘোষণা করেছে এসব দেশ। এ মাসটির সঙ্গে জড়িত ইসলামের অন্যতম বিধান হজ। আর হজের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিধান আরাফায় অবস্থান। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এদিন রোজা পালন করেছেন। এ বিষয়ে রোজা পালনে ইসলামের নির্দেশনাও রয়েছে। আরাফা মূলত আরবি শব্দ। এর অর্থ হলো চেনা, জানা, পরিচয় হওয়া। দুনিয়ায় প্রেরণের পর আরাফার দিনে হজরত আদম (আ.) ও হাওয়া (আ.) পরস্পরের দেখা হয়। এ দিনটি তওবা করা বা ক্ষমা প্রার্থনার দিবস। ইসলামের ঐতিহাসিক এ ময়দান হাশরের দিনের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। দিবসটিতে মহান আল্লাহ তার ক্ষমা, রহমত ও দয়া উপস্থাপন করেন। জিলহজ মাসের…
আরও বিস্তারিত!
গোসলের পর অজু করতে হবে কি না, যা আছে কোরআন হাদিসে

গোসলের পর অজু করতে হবে কি না, যা আছে কোরআন হাদিসে

ইসলামে দৈহিক পবিত্রতা অর্জনের মাধ্যম হলো অজু ও গোসল। পবিত্রতা ছাড়া নামাজের মতো গুরুত্বপূর্ণ ফরজ আদায় করা যায় না। এখন প্রশ্ন হলো, সব শর্ত মেনে গোসল করার পর নামাজের জন্য কি নতুন করে অজু করতে হবে? উত্তর হলো, না। পবিত্রতা অর্জনের জন্য ফরজ ও সুন্নত মতে গোসল করার পরে নতুন করে আর অজু করার প্রয়োজন নেই। হাদিসে আছে, রাসুল (সা.) গোসলের পর অজু করতেন না। হজরত আয়শা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) গোসলের পর নতুন করে অজু করতেন না। (সুনানে নাসায়ি)। তিরমিজি ও নাসায়ি শরিফের আরেকটি হাদিস থেকে জানা যায়, গোসলের আগে রাসুল (সা.) অজু করে নিতেন।…
আরও বিস্তারিত!
bn_BD